মধুপুর ইউনিয়নের চরমধুপুর এবং সোনাতলা সদর ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রামে বিতরণ করা হলো শীতবস্ত্র।
বাড়ি বাড়ি সার্ভে শেষে সবার দরজায় পৌঁছে দেয়া!!কল্যাণের পথে আমরা এভাবেই চলতে চাই।
🍁ভয়ানক ছাত্র-ছাত্রী এরা দুই ধরনের কাজ করে। হয় একটানা ১৩ ঘন্টা পড়ে, অথবা আম্মুর হাতে একগ্লাস দুধ খেয়ে, নাকে তেল দিয়ে নিশ্চিন্ত মনে ঘুম দেয় এবং পরের দিন ফ্রেশ মাইন্ডে দুর্দান্ত পরীক্ষা দেয়। 🍁সাধারণ ছাত্র কোচিং, নোটস আর গুরুজনদের দোয়া নিতে নিতেই এদের পরীক্ষার আগের সপ্তাহটা কেটে যায়। এদের পরীক্ষার আগের রাত কাটে ইবাদাত করে। উপরওয়ালার কাছে প্রার্থনার সুরে এরা বলে, “হে দয়াময়, আব্বা বলেছেন পাস না করলে রিকশা চালাতে হবে। এ পরীক্ষাটা পাস করায়ে দেন, পরবর্তীতে খুব পড়াশোনা করবো। 🍁ঘুমকুমারী এই দলটা সারা বছর ক্লাসে ঘুমিয়েই কাটিয়ে দেয়। ফল হিসেবে পরীক্ষার আগের রাতে এরা সিলেবাস এবং বইপত্র খুলে অবাক হয়ে যায়। আপন মনে আঁতকে উঠে বলে, “এত পড়া!”, এরপর সব বন্ধ করে ঘুম দেয়। উপরওয়ালার ওপর ইনাদের অসীম ভরসা। 🍁নকলবাজ এদের জন্য পরীক্ষার আগের রাত যুদ্ধক্ষেত্র। শুরু হয় দশজন সহপাঠীকে ফোন দিয়ে। “দোস্ত পারিস কিছু? কালকে আমার পাশে বসিস!” টাইপের কথা বলাই এদের কাজ। এরপর শুরু হয় ছোট ছোট কাগজে নকল টুকলিফাই করা থেকে শুরু করে নানা ফন্দিফিকির করা। সত্যি বলতে কি, এই মানুষগুলো নকল প্রস্তুত করতে গিয়...
ফেসবুকেই নাকি লুকিয়ে রয়েছে জীবনের নির্যাস। বেশি মাত্রায় ফেসবুক ব্যবহার করলে বাড়বে আয়ু। এই ভার্চুয়াল দুনিয়াতেই লুকিয়ে রয়েছে বেশী দিন বাঁচার চাবিকাঠি। কিন্তু একটা শর্ত রয়েছে এখানে। কেবলমাত্র ভার্চুয়াল পরিসরে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ব্যবহার করলেই চলবে না। বাস্তবেও বজায় রাখতে হবে সামাজিকতা। আর এই নিয়ম মেনে চললেই বাড়বে আয়ু। সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য। ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া স্যান ডিয়েগোর গবেষক উইলিয়াম হবস জানিয়েছেন, “ফেসবুক এবং সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ব্যবহার করে সামাজিকতা বজায় রাখা স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল। এতে শরীর এবং মন দুইই ভাল থাকে। কিন্তু গোটা বিষয়টি কেবলমাত্র ভার্চুয়াল রিয়ালিটির মধ্যে আটকে রাখলে হবে না। বাস্তবেও সামাজিকতা মেনে চলতে হবে। তবেই মিলবে উপকার।” ছ’মাসের একটি সমীক্ষা চালিয়ে দেখা গেছে, যারা ফেসবুকে দৈনন্দিন সময় কাটান তাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেশী। বন্ধুদের সঙ্গে বার্তালাপ কিংবা ফেসবুকে মনের কথা লেখা, এই প্রতিটি বিষয়ই মন হালকা করতে বেশ সাহায্য করে। পাশাপাশি, বন্ধুত্ততা বজায় রাখতে সাহায্য করে এই সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট। আর তাই জীবনকে...
১। Internet আবিষ্কৃত হয় 1969 সালে। ২। Email আবিষ্কৃত হয় 1971 সালে। ৩। Hotmail আবিষ্কৃত হয় 1996 সালে। ৪। Google আবিষ্কৃত হয় 1998 সালে। ৫। Facebook আবিষ্কৃত হয় 2004 সালে ।৬। Youtube আবিষ্কৃত হয় 2005 সালে। ৭। Twitter আবিষ্কৃত হয় 2006 সালে...
Comments